ব্রেকিং নিউজ

সরদার ফজলুল করিমের চিন্তা কালজয়ী হয়ে থাকবে

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম বলেন, তিনি যে সময় ও পরিবেশের মধ্যে বেড়ে উঠেছিলেন, সেটি ছিল একটি কঠিন সময়। তিনি নিজেকে আলোকিত করার মধ্য দিয়ে সমাজকে আলোকিত করেছিলেন। এখন আবার এক কঠিন সময় এসেছে। সত্য মিথ্যায় এবং মিথ্যা সত্যে পরিবর্তিত হচ্ছে। এই  পরিবর্তিত সময়ের প্রেক্ষাপটে তাঁর চিন্তাভাবনা কীভাবে প্রতিষ্ঠা করা যায়, সেই দিক নিয়ে ভাবতে হবে।

আলোচনায় আরও অংশ নেন অধ্যাপক হারুন রশীদ, অধ্যাপক বদিউর রহমান, শিক্ষাবার্তা সম্পাদক এ এন রাশেদা, সমাজকর্মী সুব্রত ভট্টাচার্য, স্থপতি ইকবাল হাবিব, পরিবারের ঘনিষ্ঠজন কাজী তামান্না, কথাপ্রকাশের প্রকাশক মো. জসিমউদ্দিন, গবেষক ও সরদার ফজলুল করিমের দিনলিপির সম্পাদক মার্জিয়া লিপি।

আলোচকেরা বলেন, সরদার ফজলুল করিমের মতো মানুষের জন্মশতবর্ষ দেশব্যাপী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উদ্‌যাপিত হওয়া উচিত ছিল; কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের দেশে প্রকৃত গুণীর কদর নেই। এ বছরের মধ্যে কোনো সুবিধাজনক সময়ে অন্তত ঢাকায় জাতীয়ভাবে তাঁর জন্মশতবর্ষ উদ্‌যাপনের উদ্যোগ নিতে আহ্বান জানান তাঁরা।
অনুষ্ঠানে শ্রোতাদের ধন্যবাদ জানান ডা. শাকিল আক্তার। সঞ্চালনা করেন অধ্যাপক স্বপন নাথ।

আলোচনার ফাঁকে ফাঁকে কবিতা আবৃত্তি করেন মাকসুদ খান ও ফাতেমা ফারজানা। রচনা থেকে পাঠ করেন অনন্যা গোস্বামী। গান গেয়ে শুনিয়েছেন রাজীব আহমেদ, মনসুর রহমান, ত্রিধারা সাহা ও অনিন্দিতা রক্ষিত। বাঁশিতে ‘যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে’ গানের সুর পরিবেশনার মধ্য দিয়ে শেষ হয় স্মৃতি ও শ্রদ্ধার এই অনবদ্য আয়োজন।

Source

Related Articles

Back to top button